অ-বাচনিক যোগাযোগ বলতে কথ্য ভাষা বা লিখিত শব্দ ব্যবহার ব্যতীত মনের ভাব প্রকাশকে বোঝায়। এধরনের যোগাযোগে মুখের অভিব্যক্তি, অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে তথ্য স্থানান্তর হয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যখন কারো সাথে দেখা করেন তখন হাসি বন্ধুত্ব, গ্রহণযোগ্যতা এবং খোলামেলাতা প্রকাশ করে।
অ-বাচনিক যোগাযোগের ধরন:
- অঙ্গভঙ্গি
- চোখের ইশারা
- মুখের অভিব্যক্তি
- স্পর্শ
আবেগ
প্রকাশ করার ক্ষেত্রে, কথায় জোর দেওয়ার জন্য অবাচনিক যোগাযোগ অপরিহার্য। আলোচনা, উপস্থাপনা
এবং বক্তব্যে প্রদানের ক্ষেত্রে অবাচনিক যোগাযোগ বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
No comments:
Post a Comment