SWOT analysis, which stands for the assessment of one’s Strengths, Weaknesses, Opportunities, and Threats, serves as a fundamental framework for appraising one’s competitiveness. This analysis method scrutinizes both internal and external factors, taking into consideration the present circumstances as well as future possibilities. The key purpose of conducting a SWOT analysis is to facilitate an impartial and evidence-based assessment of the strengths and weaknesses of an entity.
জানালা
দার্শনিক রাজা
প্লেটো তার রিপাবলিক গ্রন্থে সর্বপ্রথম ‘দার্শনিক রাজা’ ধারণাটি প্রবর্তন করেন। তার মতে সবচেয়ে কার্যকর এবং ন্যায়পরায়ণ শাসক হলেন তিনি যার দার্শনিক জ্ঞান এবং রাজনৈতিক কর্তৃত্ব উভয়ই রয়েছে। প্লেটোর মতে দার্শনিকদের সত্য, বাস্তবতা এবং নীতিশাস্ত্রের বিষয়ে গভীর উপলব্ধি রয়েছে। ফলে এখন দার্শনিক যদি শাসন ক্ষমতা লাভ করেন তবে তিনি প্রজ্ঞা ও ন্যায়সঙ্গতভাবে শাসন করতে সক্ষম হবেন।
নীরবতার কুন্ডলী তত্ত্ব
নীরবতার কুন্ডলী তত্ত্ব গণযোগাযোগ এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞানের একটি ধারণা। এই মতবাদ অনুসারে যখন কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠী তাদের মতামতকে অজনপ্রিয় বা সংখ্যাগরিষ্ঠের বিরোধী অবস্থানে দেখতে পায় তখন তারা বিচ্ছিন্নতার ভয়ে তাদের মতামত ব্যক্ত না করে নীরব হয়ে থাকে। পরিবার, বন্ধুবান্ধব, সহকর্মী, রাজনৈতিক গ্রুপ এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে এটি ঘটতে পারে।
অ-বাচনিক যোগাযোগ
অ-বাচনিক যোগাযোগ বলতে কথ্য ভাষা বা লিখিত শব্দ ব্যবহার ব্যতীত মনের ভাব প্রকাশকে বোঝায়। এধরনের যোগাযোগে মুখের অভিব্যক্তি, অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে তথ্য স্থানান্তর হয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যখন কারো সাথে দেখা করেন তখন হাসি বন্ধুত্ব, গ্রহণযোগ্যতা এবং খোলামেলাতা প্রকাশ করে।
Drug Vs Medicine
The most important thing that distinguishes Drug and Medicine is dose. Medicines are prepared in different dosage quantifying the right amount of drug for achieving a therapeutic outcome.
Ambassador and High Commissioner
Both Ambassadors and High Commissioners are diplomats. An ambassador is a high-ranking diplomat who represents a state to another sovereign state or to an international organization as the resident representative of their own government.
বিবিসি বাজার
মুক্তিযুদ্ধের সময় পাবনার পাকশী
পেপার মিলস, হার্ডিঞ্জ ব্রিজ এলাকায় পাকবাহিনী ক্যাম্প স্থাপন করে যার ফলে সাধারণ মানুষের
বাজার করা কঠিন হয়ে পড়ে। পাকিস্তানি মিলিটারির ভয়ে মানুষ ক্যাম্পের কাছে যেতে পারত
না। সেখানে কাশেম মোল্লার মুদি দোকান ছিল। পাকবাহিনী সেই দোকানে আগুন দিলে তিনি পাকশী
ছেড়ে রূপপুর এলাকায় চলে আসেন। সেখানে রাস্তার ধারে একটি চা দোকান দেন তিনি। কাশেম মোল্লার
একটা থ্রি ব্যান্ডের রেডিও ছিল। বিবিসি, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র, এয়ার ইন্ডিয়া
প্রভৃতি শুনতে সন্ধ্যার পরই দলবেঁধে লোক যেত কাশেম মোল্লার দোকানে। এভাবে ধীরে ধীরে
কাশেম মোল্লার দোকানের পাশে আরও দোকান বাড়তে থাকে। মানুষ আসার সময় বলত, বিবিসি শুনতে
যাই, বিবিসির বাজারে যাই। এভাবে বলতে বলতে একটা সময় এই বাজারের নামই হয়ে যায় বিবিসি
বাজার। ১৯৯২ সালে বিবিসির ৫০ বছর পূর্তিতে বিবিসির ইস্টার্ন সার্ভিস সেকশন প্রধান ভ্যারি
ল্যাংরিজ, বাংলা বিভাগের তৎকালীন উপ প্রধান সিরাজুর রহমান, ভাষ্যকার দীপঙ্কর ঘোষ ও
বিবিসির সাবেক বাংলাদেশ সংবাদদাতা আতাউস সামাদ বাংলাদেশে এসেছিলেন কাশেম মোল্লার সাথে
দেখা করতে। সেবার তাকে সংবর্ধনাও দেওয়া হয়েছিল।
মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের সমগ্র
ভূখণ্ডকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়।
১নং সেক্টর কমান্ডার: মেজর জিয়াউর রহমান
(এপ্রিল- জুন)
ক্যাপ্টেন রফিকুল ইসলাম (জুন-ডিসেম্বর)
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা
১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে বাংলাদেশের গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতার শিক্ষায় নেতৃত্বদান করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ। একবছর মেয়াদি সান্ধ্যকালীন ডিপ্লোমা কোর্সের মাধ্যমে যাত্রা শুরু হয়েছিল সাংবাদিকতা বিভাগের। এটি ছিল ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম প্রাতিষ্ঠানিক সাংবাদিকতা শিক্ষা কার্যক্রম। ১৯৬৮ সালে এ বিভাগে দুই বছরের দুই পর্বের এমএ কোর্স চালু হয়।
১৯৭৭ সালে এক
বছরের ডিপ্লোমা বন্ধ করে তিন বছরের অনার্স কোর্স শুরু করা হয়। বিভাগের কার্যক্রম রাতের
পরিবর্তে দিনে নিয়ে আসা হয়। একইসাথে বিভাগের নাম বদলে রাখা হয় ‘গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা
বিভাগ’। উপমহাদেশের সাংবাদিকতা শিক্ষায় এটিই প্রথম অনার্স কোর্স। ১৯৯৭-৯৮ সালে চার
বছরের অনার্স চালু হয়, ২০০২ সালে কলা অনুষদ থেকে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে নিয়ে আসা হয়
এই বিভাগ।
What does net zero mean?
Simply put Net zero means the amount of carbon we put in the atmosphere is the same as the amount of carbon we take out. That leaves us with net zero in other words no change in the amount of carbon in the atmosphere.